কালেমা শাহাদাত

কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক বৃন্দ আপনারা সকলেই কেমন আছেন? আলহামদুলিল্লাহ আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আজকে আমরা কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত সম্পর্কে এই নিবন্ধনে তুলে ধরার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

ইসলামের ভিত্তি রয়েছে মোট পাঁচটি আর এই পাঁচটি ভিত্তির মধ্যে অন্যতম একটি ভিত্তি হচ্ছে কালিমা শাহাদাত। ঈমান বা বিশ্বাসের মূল কথা হচ্ছে কালেমা শাহাদাত। কালিমা শাহাদাতের পূর্ণাঙ্গ অর্থ হচ্ছে সাক্ষ্য বাণী।

কালেমায়ে শাহাদাত হলো মুসলমানদের জন্য মূল চাবিকাঠি, উদাহরণস্বরূপ পৃথিবীর বুকে চাবি ছাড়া যেমন কোন তালা খোলা যায় না ঠিক তেমনি ভাবে কালেমায় শাহাদাত ছাড়া জান্নাতের দরজার তালা খোলা যাবে না। কালেমায়ে শাহাদাতের উপর বিশ্বাস স্থাপন করা অপরকে কালেমায়ে শাহাদাতের উপর বিশ্বাস স্থাপন করার জন্য উৎসাহ প্রদান করা আর বেশি বেশি করে তেলাওয়াত করার মাধ্যমে আল্লাহতালার নৈকট অর্জন করা। আমাদের মধ্যে নতুনত্ব তৈরি করে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার সবথেকে বড় মাধ্যম হিসেবে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম তাঁর উম্মতদেরকে কালেমায় শাহাদাত শিখিয়েছেন।

কালিমায়ে শাহাদাত বাংলা উচ্চারণ | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়ারাসুলূহু’

কালিমায়ে শাহাদাতের বাংলা উচ্চারণ জানা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। কারন আমরা বাংলাদেশী হিসেবে আমাদের মাতৃভাষা বাংলা, আর আমরা অনেকেই আরবি ভালোভাবে বলতে পারি না। আর এজন্য বাংলাভাষী মানুষের কাছে কালেমায় শাহাদাতকে ভালোভাবে উচ্চারণ করে নিতে পারি আর পরবর্তীতে আরবি দেখলে আমরা সহজে বুঝতে পারব আর এজন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কালিমায়ে শাহাদাতের বাংলা উচ্চারণ সম্পর্কে জানা।

কালিমা শাহাদাত অর্থ কি? | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

কালিমা শাহাদাত অর্থ হচ্ছে-“আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া, আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই, তিনি এক এবং একক, তাঁর কোন শরিক বা অংশীদার নাই; আর নিশ্চয়ই হযরত মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহতালার অতি প্রিয় বান্দা এবং তার প্রেরিত রাসুল।”

আলহামদুলিল্লাহ আমরা কালিমা শাহাদাতের বাংলা উচ্চারণ এবং এর অর্থ সম্পর্কে জানতে পারলাম।

কালিমা শাহাদাত এর অর্থ দূরদর্শী সম্পন্ন কারণ হচ্ছে এখানে বলা হচ্ছে যে, আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে রবের কোন শরিক নাই যে রবের কোন সৃষ্টিকর্তা নিজের কোন সন্তান নেই যে কোন প্রতীকী নেই আমি আমার সৃষ্টিকতা বলে মানতে এটাই কালেমায় শাহাদাতের অর্থাৎ তাৎপর্য এবং আরও এখানে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কথা বলা হচ্ছে যে, প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ তাঁর বান্দা এটা মেনে নেওয়া এটাই কালিমায়ে শাহাদাতের তাৎপর্য।

হযরত মুহাম্মদ সাঃ হল সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব যিনি কখনো মিথ্যা কথা বলেন নাই তিঁনি আমাদেরকে যে আস্থা ও বিশ্বাস এবং ভালোবাসা জায়গা তৈরি করে দিয়েছেন তার প্রতি সেটার জন্যই আজীবন তিঁনি আমাদের মনের ভিতর থাকবেন এবং তিঁনি আমাদের নবী তিঁনি আমাদের পথপ্রদর্শক তিঁনি আমাদের এগিয়ে নেওয়ার জন্য অনেক হাদিস বলেছেন অনেক দিক নির্দেশনামূলক কথা বলেছেন।

কালেমা শাহাদাতের তাৎপর্য | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত
কালেমায়ে শাহাদাত হচ্ছে, ঈমানের মৌলিক দুটি বিষয় তথা তাওহিদ এবং রিসালাতের ঘোষণাকে সুদৃঢ় করার জন্য সাক্ষ্য দেওয়ার ভাষায় ব্যক্ত করা। এটি ঈমান এবং ইসলামের দ্বিতীয় প্রধান কালেমা হিসেবে গণ্য।
কারও কারও দৃষ্টিতে ইসলাম এবং ঈমানের এক নম্বর প্রধান কালেমাই হচ্ছে কালেমায়ে শাহাদাত। কালেমা শাহাদাত হলো,
اَشْهَدُ اَنْ لاَّ اِلَهَ اِلاَّ اللهُ وَحْدَهُ لاَشَرِيْكَ لَه‘ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُه‘ وَرَسُوْلُه‘
উচ্চারন: আশহাদু আল লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহদাহু লা-শারীকালাহু ওয়াশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।
অর্থ ‘আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই। তিনি এক ও একক, তাঁর কোনো শরিক নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর খাস বান্দা ও তাঁর প্রেরিত রাসুল।
কালেমাটি সরাসরি কোরআন ও হাদিসের সূত্র এবং উৎস থেকেই নির্ধারিত হয়েছে। কালেমাটির প্রথম অংশে আল্লাহ তায়ালার উলুহিয়্যাত বা ইবাদতের এবং তাঁর তাওহিদ বা একত্ববাদের যে সাক্ষ্য প্রদান করা হয়েছে, তা কোরআনের অসংখ্য আয়াত এবং নবীজি (সাঃ) এর অগণিত হাদিস দ্বারা সুস্পষ্টভাবে প্রতিষ্ঠিত। কালেমার দ্বিতীয় অংশে প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর খাস বান্দা হওয়া এবং তাঁর মনোনীত নবী ও রাসুল হওয়ার বিষয়ে কোরআন এবং হাদিসের অসংখ্য অকাট্য দলিল দ্বারা সুপ্রমাণিত।
এই কালেমার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে ঈমান ও ইসলামের প্রধানতম দুটি বিষয় তাওহিদ এবং রিসালাতের স্বীকৃতি, সাক্ষ্য প্রদানের ভাষায় পেশ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে মনের বিশ্বাস এবং তার ওপর অটল থাকার বিষয়ে দৃঢ়তা জন্মে। আর সাক্ষ্য প্রদানের ভাষায় ঈমানের স্বীকৃতির এই পদ্ধতিও সরাসরি কোরআন দ্বারা প্রমাণিত। আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন ‘আল্লাহ (স্বয়ং) সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তিনি ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, আবার ফেরেশতারা এবং ন্যায়নিষ্ঠ আলেম জ্ঞানীরাও এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। প্রকৃতই তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
আল্লাহ্ বলেন,
شَهِدَ اللَّهُ أَنَّهُ لا إِلٰهَ إِلّا هُوَ وَالمَلٰئِكَةُ وَأُولُوا العِلمِ قائِمًا بِالقِسطِ ۚ لا إِلٰهَ إِلّا هُوَ العَزيزُ الحَكيمُ
আল্লাহ সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তাঁকে ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। ফেরেশতাগণ এবং ন্যায়নিষ্ঠ জ্ঞানীগণও সাক্ষ্য দিয়েছেন যে, তিনি ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
সূরা আলে ইমরান : ১৮
অপর একটি আয়াতে গোমরাহ হয়ে যাওয়া লোকদের বর্ণনা দিতে গিয়ে তারা যে আগে রাসুল (সাঃ) কে হক বলে মানত সে বিষয়টিকে সাক্ষ্য প্রদান বলে ব্যক্ত করা হয়েছে। আল্লাহ্ তা’য়ালা বলেন,
‘আল্লাহ্ তা’য়ালা কীভাবে হেদায়েত দান করবেন সেই জাতিকে যারা কুফরি করেছে ঈমান আনার পর এবং এই কথা সাক্ষ্য দেওয়ার পর যে, নিশ্চয়ই রাসুল সত্য। তা সত্ত্বেও যে, তাদের কাছে দলিল-প্রমাণগুলো পরিপূর্ণভাবে এসে গেছে।
আর আল্লাহ জালেম সম্প্রদায়কে হেদায়েত দান করেন না।
সূরা আলে ইমরান : ১৮৬
আল্লাহ তায়ালা হজরত আদম (আঃ) কে সৃষ্টি করার পর, তার পৃষ্ঠদেশ থেকে কেয়ামত পর্যন্ত আগত সব মানবের রুহকে বের করে একত্রিত করে সবার কাছ থেকে একত্ববাদের স্বীকৃতি নিয়েছিলেন, সেই স্বীকৃতি প্রদানের ভাষাও এই সাক্ষ্য প্রদানের আকারেই ছিল। আল্লাহ তায়ালা সেই ঘটনাটি আমাদের এভাবে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেনÑ ‘আর স্মরণ করো, যখন তোমার প্রভু আদমের পৃষ্ঠদেশ থেকে তার সন্তানদের বের করে আনলেন এবং তাদের সবাইকে নিজেদের ওপর সাক্ষী বানিয়ে রাখলেন। যখন তাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন আমি কি তোমাদের রব নই? তারা সবাই সমস্বরে বলেছিল হ্যাঁ, আমরা এর সাক্ষ্য দিচ্ছি। এটা এই কারণেই করেছিলাম, যেন তারা কেউ কেয়ামত দিবসে এ কথা বলতে না পারে যে, আমরা তো এ ব্যপারে কিছুই জানতাম না।
সূরা আল আরাফ : ১৭২
কালেমায়ে শাহাদাতের সাক্ষ্য প্রদান বিষয়ে হাদিসে এসেছে, হজরত উবাদা ইবনে সামিত (রাঃ) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন ‘যে ব্যক্তি দৃঢ়ভাবে এই সাক্ষ্য প্রদান করবে যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোনো ইলাহ নেই, তিনি এক তাঁর কোনো শরিক নেই এবং হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রিয় বান্দা ও রাসুল
আর হজরত ঈসা (আঃ)
ও ছিলেন আল্লাহর বান্দা ও রাসুল, তিনি ছিলেন আল্লাহর এক খাস বান্দির সন্তান এবং আল্লাহর কালেমা বিশেষ, যা তিনি মারইয়ামের প্রতি প্রেরণ করেছিলেন, আর তিনি (হজরত ঈসা আঃ) ছিলেন, তার পক্ষ থেকে (প্রেরিত) রুহ। (আরও ঈমান আনবে যে) বেহেশত এবং দোজখ সবই সত্য। আল্লাহ তায়ালা তাকে অবশ্যই বেহেশত দান করবেন, তার আমল যা-ই থাকুক না কেন।
বুখারী : ৩৪৩৫, মুসলিম : ৪৬
আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে মুমিন হিসাবে কবুল করুন আমীন।

 

কালিমা শাহাদাত আরবি | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

আরবি : اشْهَدُ انْ لّآ اِلهَ اِلَّا اللّهُ وَحْدَه لَا شَرِيْكَ لَه، وَ اَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدً اعَبْدُهوَرَسُولُه

Kalma Shaadat: “Ashadado An Laa ilaaha illal Laho Wahdahoo Laa Shareeka Lahoo Was Ash Hado Anna Mohammadan Abdo Hoo Was Rasoolohoo”.

কালেমা শাহাদাত ছবি | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

আলহামদুলিল্লাহ, আমরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে যারা দিনের দাওয়াত পৌঁছে দিতে চাচ্ছেন। মহান আল্লাহ পাক তাদেরকে যেন সদা সর্বদা হেফাজত করে। অনেক ভাইবোন রয়েছে যারা কালেমা শাহাদাত ছবি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে চাচ্ছেন। আর আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করে কালেমা শাহাদাত ছবি দিয়ে রেখেছি। আর তাই আপনারা এখান থেকেই কালিমা শাহাদার ছবিটি স্ক্রিনশট করে কিংবা কপি করে নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত-bdinfo71.com
কালেমা শাহাদাত,
কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত-bdinfo71.com
কালেমা শাহাদাত,
কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত-bdinfo71.com
কালেমা শাহাদাত,
কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত-bdinfo71.com
কালেমা শাহাদাত,
কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত-bdinfo71.com
কালেমা শাহাদাত,

কালেমা শাহাদাত সূরা | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

কালেমা শাহাদাত সূরা মুসলমান সম্প্রদায়ের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কালেমা। আর এই কালেমা পড়ে অনেক অমুসলিম ভাই বোন মুসলিম হয়েছে। আল্লাহ তাআলার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করছে। ইনশাল্লাহ আমরা যতটুকু পারছি ওপরে লেখাগুলোতে কালেমার শাহাদাত সম্পর্কে বলার চেষ্টা করছি। মহান আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীনের বাণীগুলো কখনোই তরজমা করে শেষ করা যাবেনা। যদি এই পৃথিবীর সমুদ্রের পানি অর্থাৎ সারা পৃথিবীতে থাকা পানিগুলোকে যদি কালি বানানো হয় আর যদি সারা পৃথিবীতে থাকা গাছগুলোকে যদি কাগজ বানানো হয় তবুও আল্লাহতালার গুনাগুন বলে শেষ করা যাবেনা এবং তাঁর বাণী গুলোর তরজমা লিখে শেষ করা যাবে না।

কালেমা শাহাদাত লেখা | কালেমা শাহাদাত আরবি, বাংলা অর্থ কি? বাংলা উচ্চারণ এবং ফজিলত

ইনশাল্লাহ আমরা ইতিমধ্যেই কালেমা শাহাদাত বাংলা উচ্চারণ, আরবী লেখা দিয়ে দিয়েছি। আশা করি আপনারা যদি পোস্টটি ভালো করে পড়েন তাহলে আপনার কাঙ্খিত কিওয়ার্ডের রেজাল্ট পেয়ে যাবেন।

 

  • পরিশেষে আমার ভুল  ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমাকে অবগত করবেন ইনশাআল্লাহ আমি তা সংশোধন করে নেওয়ার চেষ্টা করব।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *