অনুপ্রেরণামূলক উক্তিইসলামিক উক্তিফেসবুক স্ট্যাটাসমেসেজ গ্যালারি

ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট । ইসলামিক মোটিভেশনাল ছবি, উক্তি, ফেসবুক স্ট্যাটাস, হাদিস, গল্প ও বই

ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট । ইসলামিক মোটিভেশনাল ছবি, উক্তি, ফেসবুক স্ট্যাটাস, হাদিস, গল্প ও বই ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আজকের এই নিবন্ধনটি সাজানো হয়েছে। সম্মানিত পাঠক বৃন্দ, আপনারা যারা অধীর আগ্রহ নিয়ে ইসলামিক মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস, ইসলামিক মোটিভেশনাল স্পিচ, ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট, ইসলামিক মোটিভেশনাল হাদিস, ইসলামিক মোটিভেশনাল বই ও ইসলামিক মোটিভেশনাল বক্তব্য ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। আমরা আপনাদের নিরাশ করবো না আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে সমস্ত বিষয় আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

অনুপ্রেরণামূলক ইসলামিক মোটিভেশন উক্তিগুলো আপনার জীবনকে নানা দিক থেকে প্রভাবিত করবে। আপনার মনে বিশ্বাস এবং অনুপ্রেরণা জোগাতে সাহায্য করবে। সত্যি কথা বলতে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম প্রতিটি বাণীতেই যেন অনুপ্রেরণার উৎস খুঁজে পাওয়া যায়।

ইসলামিক জীবন ব্যবস্থা যে সব জিনিসের উপর দাঁড়ানো তার একটি প্রধান এবং উত্তম পন্তা হল হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর বাণী এবং জীবনাচরণ। আর আমরা জানি হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জীবনাচরণ ও বাণীগুলি মূলত হাদিস। আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের বাণী অর্থাৎ কোরআন শরীফকে বুঝতে হলে এবং ইসলামের আদর্শ সঠিকভাবে জীবন পরিচালনা করতে হলে হাদিস জানা এবং চর্চা করার কোনরকম বিকল্প নেই। আর তাই আজকের এই নিবন্ধনের মাধ্যমে আপনাদের জানিয়ে দেবো ইসলামিক উক্তিগুলো সম্পর্কে। আপনাদের কাছে অনুরোধ রইল প্রতিটি উক্তি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বেশি বেশি করে আমল করার চেষ্টা করবেন পরিশেষে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

ইসলামিক মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস । ইসলামিক বাণী চিরন্তনী । ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট । ইসলামিক মোটিভেশনাল ছবি, উক্তি, ফেসবুক স্ট্যাটাস, হাদিস, গল্প ও বই

আমরা এই পর্যায়ে আপনাদের সামনে আলোচনা করার চেষ্টা করব ইসলামিক মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস ও ইসলামিক বাণী চিরন্তনী সম্পর্কে। অনুপ্রেরণামূলক হাদিসগুলো আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি যার মাধ্যমে সাফল্য সততা ও নৈতিকতার সাথে জীবন যাপন করতে এবং যেকোনো অবস্থায়, যেকোনো খারাপ পরিস্থিতিতে আল্লাহ তায়ালার উপর ভরসা রাখতে পারবেন এরকম অনুপ্রেরণা যোগাবে। আর তাহলে চলুন সর্বকালের শ্রেষ্ঠ নেতা বিশ্ব মোটিভেটর হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর বাণী থেকে অনুপ্রেরণা জেনে নেই।

ইসলামিক মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস গুলো আপনার বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বন্ধু-বান্ধবদের উদ্দেশ্যে শেয়ার করতে পারবেন। নিজেই আমল করার চেষ্টা করুন এবং অপরকে আমল করাতে উৎসাহ প্রদান করুন। আমরা এখানে ইসলামিক মোটিভেশনাল স্ট্যাটাস এবং ইসলামী বাণী চিরন্তনী সংযুক্ত করছি। এখান থেকে আপনারা পোস্টগুলো কপি করে সংগ্রহশালা রাখতে পারবেন ধন্যবাদ।

১। “যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না তা অন্যকে উপদেশ দিও না।”
— হযরত আলী (রাঃ)

২। “রাসূলুল্লাহ সা; বলেছেনঃ যে ব্যক্তি জ্ঞাতসারে তাঁর প্রতিবেশীকে ক্ষুধার্ত রেখে তৃপ্তিভরে খেয়ে রাত যাপন করে, সে আমার প্রতি ঈমান আনেনি।”
— তাবরানি-৭৫১

৩। “আল্লাহ তা’আলার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।”
— আল হাদিস

৪। “রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল।”
—- আল হাদিস

৫। “স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর।”
—- আল হাদিস

৬। “আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই, তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।”
— শেখ সাদী (রঃ)

৭। “ছোট ছোট গুনাহকে কখনো হালকা মনে করো না, কেননা সামান্য স্ফুলিঙ্গ থেকেই বড় অগ্লিকান্ডের সূত্রপাত হয়।”
— ইবনুল কাইয়্যিম রহঃ

৮। “রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ।”
—- আল হাদিস

সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি

৯। “এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না। যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।”—- আইনস্টাইন।

১০। “অন্যকে দাওয়াত দিতে গিয়ে নিজেকে ভুলে যাবেন না। কারণ পরিবর্তন নিজেকে দিয়েই শুরু করতে হয়।”
—- [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১১। “যে ব্যক্তি জুমু’আহর দিনে সূরা কাহাফ পাঠ করবে, তাঁর ঈমানের নূর এক জুম’আহ হতে আরেক জুমু’আহ পর্যন্ত বিচ্ছুরিত হতে থাকবে।”
— সহীহ আত-তারগীব হা/৭৩৬

১২। “পৃথিবীর জীবনটা তিনটি দিনের– গতকালের দিনটিতে যা করা হয়েছে সেগুলো নিয়ে সেটি চলে গেছে; আগামীকালের দিনটিতে হয়ত আপনি না-ও পৌছতে পারেন; কিন্তু আজকের দিনটি আপনার জন্য সুতরাং যা করার আজই করে নিন।”
—-[ইমাম আল-হাসান আল-বাসরী (রহ)]

১৩। “ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে।”
—- আল হাদিস

১৪। “যে বিপদ-আপদ ও মুসিবত আপনাকে আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে দেয়, তা সেই রাহমাতের চাইতে উত্তম যা আপনাকে আল্লাহর স্মরণ থেকে বিমুখ করে দেয়।”
—-[ ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ)]

১৫। “যে-ব্যক্তি বাক্যে কর্মে ও চিন্তায় সত্য নয়, সে প্রকৃত প্রস্তাবে সত্যনিষ্ঠ নহে।”
—- আল হাদিস

১৬। “বুদ্ধিমান ঐ ব্যক্তি, যে নিজের হিসাব গ্রহন করে এবং মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য কাজ করে। আর অক্ষম (নির্বোধ) ঐ ব্যক্তি, যে প্রবৃত্তির অনুসরন করে আর আল্লাহ তা’আলার কাছে অযৌক্তিক আশা করে।”
— জামে তিরমিযী ২/৭২

১৭। “সত্যবাদীরা সুকর্মের পথ দেখায় আর সুকর্ম বেহেশতের পথ দেখায়।”
—- আল হাদিস

১৮। “মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

১৯। “কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে।”
—- হযরত আলী (রাঃ\)

২০। “উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে।”
—- আল হাদিস

২১। “পূর্ণ অর্জন অপেক্ষায়, পাপ বর্জন করা শ্রেষঠতর।”
—- হজরত আলী (রাঃ)

২২। “সে কী পেলো যে আল্লাহকে হারালো ? সে কী হারালো যে আল্লাহকে পেলো?”
—- [ইবনু আতা’আল্লাহ আল ইসকান্দারি (রাহিমাহুল্লাহ)]

২৩। “বিদ্বানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র।”
— আল হাদিস

ইসলামিক বাণী ও উক্তি

২৪। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

২৫। “ আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।”
—- আল হাদিস

২৬। “ রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে।”
—- আল হাদিস

২৭। “আল্লাহর প্রতি আপনার ভালোবাসা যতই বৃদ্ধি পেতে থাকবে, দুনিয়ার প্রতি আপনার ভালোবাসা ততোই কমতে থাকবে।”
—[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি

২৮। “পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন।”
—- আল হাদিস

২৯। “ইয়া রাব্বী, জান্নাতে যেতে পারি এমন কোন আমল আমার নেই। আবার জাহান্নামে এক মুহূর্ত কাটাতে পারবো এমন শক্তিও আমার নেই।— মোহাম্মদ জাভেদ কায়সার রাহিমাহুল্লাহ

৩০। “রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে।”
—- আল হাদিস

ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি । ইসলামিক মোটিভেশনাল বাণী । ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট । ইসলামিক মোটিভেশনাল ছবি, উক্তি, ফেসবুক স্ট্যাটাস, হাদিস, গল্প ও বই

আমরা আপনাদের সামনে এই পর্যায়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব ইসলামের মোটিভেশনাল উক্তি এবং ইসলামিক মোটিভেশনাল বাণী সম্পর্কে। আমরা আগেই আপনাদের অবগত করছি যে, যত অনুপ্রেরণার উৎস সঠিক পথ চলার নির্দেশন তার মাঝে অন্যতম এবং সর্বশ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর হাদিসের উৎস। এই হাদিসগুলো আপনাকে সব সময় মন্দ এবং খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখবে সদা সর্বদা ভালো কাজের অনুপ্রেরণা যোগাবে। আপনাকে কষ্টের সময় ধৈর্যশীল হয়ে থাকার অনুপ্রেরণা যোগাবে। তারমানে শক্তি সাহস এবং আত্মবিশ্বাস এমনকি অনুপ্রেরণা যোগান দিবে। আল্লাহ তাআলার সঠিক ও সুন্দর পথে চলার অনুপ্রেরণা যোগাবে। আর তাই আপনারা যারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা আপনারা নিজেদের জন্য ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি এবং ইসলামিক মোটিভেশনাল বাণী সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। তাহলে আপনারা আমাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে সমস্ত বিষয় জানতে পারবেন।

নিজে আমল করার চেষ্টা করুন অপরকে আমল করার জন্য উৎসাহ প্রদান করুন। বেশি বেশি করে ইসলামী উক্তি গুলো বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ।

৩১। “রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়।” —- আল হাদিস

৩২। “যখন অনেক উঁচু স্তরে পৌঁছে যাও তখন নিচের দিকে তাকাও যেন দেখতে পাও কারা তোমাকে এ পর্যায়ে পৌঁছতে সাহায্য করেছে। আর আকাশের দিকে তাকাও যেন আল্লাহ তোমার পদযুগল স্থির রাখেন। অর্থাৎ যেন আল্লাহ তোমার এ মর্যাদা ধরে রাখেন। অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়।”
—- হযরত আলী (রঃ)

৩৩। “যদি আপনি রোগাক্রান্ত হন, তবে এই রোগ সেই সত্তার কাছ থেকেই এসেছে, যিনি আপনাকে ভালোবাসেন।”
— বইঃ বিপদ যখন নিয়ামত ২

৩৪। “এখনকার তরুণদের সমস্যা হলো, তারা যখনই নতুন কিছু শিখে তখনই মনে করে তারা সব জেনে ফেলেছে।”
—– [মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দিন আল-আলবানি (রাহিমাহুল্লাহ)(সিলসিলাত-উল-হুদা ওয়ান-নূর, পৃ ৮৬১)]

৩৫। “সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে।”
—- আল হাদিস

৩৬। “নিশ্চয়ই একজন লোকের কোন কাজ ছাড়া অযথা বসে থাকা দেখতে আমি ঘৃণা করি, যখন সে দুনিয়ার জীবনের জন্য কোন কাজ করছে না, এমনকি আখিরাতের জন্যও কিছু করছে না।”
—– [আবদুল্লাহ ইবনে মাস’উদ (রাদিয়াল্লাহু আনহু)]

৩৭। “নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা তাঁকে নিরবে ডেকে যাওয়া বান্দাদের হতাশ করেন না।”
—-[ড. বিলাল ফিলিপ্স“সবচেয়ে উপকারী একটি ঔষধ হলো (দোয়া করতে থাকা) লেগে থাকা।”
— আল জাওয়াবুল কাফী, ১১

৩৮। “নিজেকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখতে প্রতিটা বিষয়ে আল্লাহর উপর ভরসা করুন। কেননা আপনার জন্য কোনটি কল্যাণকর তা তিনিই ভালো জানেন।”
— [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী, সেরা ইসলামিক উক্তি, ইসলামিক উক্তি, islamic ukti bangla, islamic ukti

১১০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী ছবি সহ | islamic ukti bangla

৩৯। “ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর।”
—- আল হাদিস

৪০। “পুণ্য অর্জন অপেক্ষা পাপ বর্জন করা শ্রেষ্ঠতর।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৪১। “যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৪২। “সৎ লোক সবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নিপাত যায়।”
— হযরত সুলাইমান (আঃ

৪৩। “অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৪৪। “অতৃপ্ত এই পৃথিবীতে আজ যত আয়োজন, অর্ধেক তাঁর মিথ্যে মায়া, বাকি অর্ধেক প্রয়োজন।”
— আবুল হাসানাত কাসিম

৪৫। “আমি যাকে তাঁর প্রাপ্য সম্মানের চেয়ে যতটুকু অতিরিক্ত সম্মান দিয়েছি, সে আমার ঠিক ততটুকু ক্ষতি করেছে।”
— ইমাম শাফিয়ি রাহিঃ

৪৬। “আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।”
—হযরত মোহাম্মদ (সঃ)

৪৭। “অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মতো ভাবে। ”
— হযরত আলী (রাঃ)

৪৮। “বুদ্ধিমান ও সত্যবাদী ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সঙ্গ কামনা করো না।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

৪৯। “ সালাত জান্নাতের চাবি। ”
— আল হাদিস

১১০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী ছবি সহ | islamic ukti bangla

৫০। “রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত।”
—- আল হাদিস

৫১। “যে রব (আল্লাহ্‌) গতকাল আপনার জন্য যথেষ্ট ছিলেন, তিনি আগামীকালও আপনার জন্য যথেষ্ট হবেন।”
— শাইখ আলী জাবের আল ফীকি হাফিযাহুল্লাহ

৫২। “সন্তান তাঁর নামে পরিচিত হবে যার শয্যায় সে ভূমিষ্ঠ হয়েছে।”
—- আল হাদিস

৫৩। “তাওহীদ হলো সমস্ত দোয়া, সমস্ত কান্নাকাটি, সাহায্য চেয়ে সমস্ত আবেদন, সমস্ত আশা এবং সকল কল্যাণের আগমন ও সকল ক্ষতি নিবারণের জন্য প্রার্থনা অন্য কেউ নয় বরং কেবলই আল্লাহর উদ্দেশ্যে হতে হবে।”
—– [ইমাম মুহাম্মাদ আলী আশ-শাওকানী (আল দূর আল-নাদিদ)]

৫৪। “দুনিয়া অর্জন নয়, দুনিয়া বিমুখীতাতেই রয়েছে দেহ ও মনের প্রশান্তি।”
—- [উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)]

৫৫। “সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর।”
—- আল হাদিস

৫৬। “দুনিয়াতে পরিচিত হওয়াই প্রকৃত খ্যাতি নয়। আসল খ্যাতি হলো আসমানে পরিচিতি পাওয়া।”
— বইঃ নবীজির সাথে

৫৭। “তাঁর (আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার) পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি শাস্তিই সম্পূর্ণরূপে ন্যায়বিচার এবং তাঁর পক্ষ থেকে আসা প্রতিটি কল্যাণ পরিপূর্ণভাবে তার দয়া (রাহমাত)।”
—– [ইমাম ইবনে তাইমিয়া (মাজমু’ ফাতাওয়া, ১০/৮৫)]

৫৮। “আপনি যদি আপনার মূল্য সঠিকভাবে বুঝতেন, তাহলে কখনো ইচ্ছাকৃতভাবে পাপ কর্মে লিপ্ত হতেন না।”
—-[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৫৯। “অসৎ লোকের ধন দৌলত পৃথীবিতে সৃষ্ট জীবের বিপদ আপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
—- হযরত আলী (রঃ)

৬০। “যদি কেউ আপনার প্রভুর আনুগত্য পছন্দ না করে তবে আপনারও তাকে পছন্দ করার কোন যুক্তি নেই।”
—-[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬১। “আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায় না।”
—- শেখ সাদী

৬২। “যদি শরীর প্রদর্শনই (বেপর্দাই) হয় আধুনিকতা, তাহলে পশুরাই সবচেয়ে বেশি আধুনিক!”
—-[ডা: জাকির নায়িক]

সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী, সেরা ইসলামিক উক্তি, ইসলামিক উক্তি, islamic ukti bangla, islamic ukti
১১০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী ছবি সহ | islamic ukti bangla

৬৩। “দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা ইহার অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে।”
—- আল হাদিস

৬৪। “যে নিজে সতর্কতা অবলম্বন করে না, দেহরক্ষী তাকে বাঁচাতে পারে না।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৫। “ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও।”
— হযরত সুলাইমান (আ:)

৬৬। “সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

৬৭। “কখনো কখনো আল্লাহ তা’আলা আমাদের ভোগান্তিতে ফেলেন শুধু এজন্যই যে আমরা যেন তাকে স্মরণ করি।”
—-[ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৬৮। “ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা।”
—- আল হাদিস

৬৯। “নিচু লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৭০। “ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

৭১। “তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না।”
—- আল হাদিস

৭২। “নারী-পুরুষের জৈবিক ভালোবাসাকে প্রমোট করতে হয় না। এটা এমনিতেই (সৃষ্টিগতভাবে) প্রমোটেড। এটাকে বরং কন্ট্রোল করতে হয়।”—- [ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রাহিমাহুল্লাহ)

৭৩। “আসক্তের মতো ভালবাসবেন না, ধ্বংসাত্মকভাবে কাউকে ঘৃণা করবেন না।”
—-[উমার ইবনুল খাত্তাব ( রাঃ)

৭৪। “নিশ্চই আল্লাহ তা’আলা সকল ব্যথিত ও চিন্তিত অন্তরকে ভালোবাসেন।”
— শু’আবুল ঈমান-৮৬৬

৭৫। “যখন তোমারা আল্লাহর কাছে জান্নাত চাইবে তখন জান্নাতুল ফিরদাউস চাইবে।”
— মুসনাদে আহমাদে

৭৬। “রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়।”
—- আল হাদিস

৭৭। “যে স্থানে থাকা আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন সেখানে আপনার উপস্থিতি এবং যেখানে থাকতে আল্লাহ আদেশ করেছেন সেখানে আপনার অনুপস্থিতির ব্যাপারে সাবধান হোন।”
—–[আবু হাজিম (আল-হিলইয়াহ, ৩/২৩৪)]

৭৮। “সর্বশক্তিমান কখনোই ঐ ব্যক্তির ভুল প্রকাশ করবেন না যে মানুষের সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকে। তাই অন্যের পাপ প্রকাশ করা বন্ধ করুন।”—-[শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী, সেরা ইসলামিক উক্তি, ইসলামিক উক্তি, islamic ukti bangla, islamic ukti, ইসলামিক উক্তি । ইসলামিক মোটিভেশনাল গল্প

অনেকেই রয়েছে যারা নিজেকে অনুপ্রাণিত করার জন্য এবং সামনের দিনগুলো ভালোভাবে কাটানোর জন্য ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনুপ্রেরণা মূলক উক্তি সম্পর্কে সার্চ করে। কিন্তু যারা মুসলিম রয়েছে তারা মূলত ইসলামিক উক্তি এবং ইসলামিক মোটিভেশনাল গল্প সম্পর্কে ইন্টারনেটে সার্চ করে। আর আজকে আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করি আপনাদের জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

ইসলামী মোটিভেশনাল গল্পগুলোর মাধ্যমে আপনার জীবনকে সুন্দর এবং সহজভাবে সাজাতে পারবেন। জীবনে হোচট খেয়ে কিংবা বাধা পেয়ে কখনো নিজেকে গুটিয়ে নিবেন না.

৭৯। “গুনাহের সাগর আমাকে নিমজ্জিত করে নিয়েছে। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঠেলে দিয়েছে। তবুও আমি আল্লাহর রহমতের আশাবাদী।”
— বইঃ আল্লাহর প্রতি সুধারনা

৮০। “সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হলেও তা প্রচার করো।”
— আল হাদিস

৮১। “সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৮২। “রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেনঃ তোমরা (অযাচিত) পার্থিব সম্পদ প্রহন করো না। কেননা, এর দ্বারা তোমরা দুনিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়বে।”
— তিরমিজি, হাদিস নং ২৩২৮

৮৩। “রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ।”
—- আল হাদিস

৮৪। “আল্লাহর ভয় মানুষকে সকল ভয় হতে মুক্তি দেয়।”
— ইবনে সিনা

৮৫। “আজ আপনি যে ছেলে/মেয়েটার সাথে হারাম সম্পর্কে লিপ্ত আছেন বিচারদিবসে সে-ই আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে।”
—ড. বিলাল ফিলিপ্স

৮৬। “আমাদের জীবনে করা বড় ভুল কখনও কখনও আমাদেরকে পরিবর্তন করে দেয় সবচেয়ে ভালো মানুষে।”
—- [শাইখ মুফতি ইসমাইল মেঙ্ক]

৮৭। “অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না, সকলকেই সে নিজের মত ভাবে।”
— হযরত আলী (রাঃ)

৮৮। “সে ব্যক্তি মুমিন নয়, যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে।”
— হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)

সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী, সেরা ইসলামিক উক্তি, ইসলামিক উক্তি, islamic ukti bangla, islamic ukti
১১০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী ছবি সহ | islamic ukti bangla

৮৯। “যে ব্যক্তি ক্ষতিকারক সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস ছেড়ে দেওয়ার খালেস নিয়ত করে, রমাদান তাঁর জন্য অনেক বড় একটা সুযোগ।”
— মুহাম্মদ ইবনে উসাইমিন, ১৯/১৮৩

৯০। “অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে।” – হযরত আলী (রাঃ)
“হীনব্যক্তির সম্মান করা ও সম্মানীয় ব্যক্তির অপমান করা একই প্রকার দোষের।”
—- হযরত আলী (রাঃ)

read more: Best life quotes in bengali | জীবন নিয়ে উক্তি | নিজেকে নিয়ে উক্তি

৯১। “পাঁচটি ঘটনার পূর্বে পাঁচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে , দরিদ্রতার পূর্বে স্বচ্ছতাকে , কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পূর্বে জীবনকে।”
— আল-হাদিস

৯২। “পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে।”
—- আল হাদিস

৯৩। “জুলুম ও অত্যাচারী লোক কিয়ামতের দিন অন্ধ হইয়া উঠিবে।”
—- আল হাদিস

Islamic Motivational Quotes

৯৪। “রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, আমি পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বড় কোন ফিতনা রেখে যাচ্ছি না।”
— বুখারী, ৫০৯৬

৯৫। “উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হতে ক্ষরিত হয়ে ব্যথিত এর ব্যাথা দূর করে।”
— আল হাদিস

৯৬। “মানুষের ভিতরে এমন একটি অংশ আছে ওই অংশটি যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ পরিশুদ্ধ হয়। কিন্তু যদি ওই অংশটি নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ নষ্ট হয়ে যায়। সেই অংশটি হলো ”আত্মা।”—- আল হাদিস

সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী, সেরা ইসলামিক উক্তি, ইসলামিক উক্তি, islamic ukti bangla, islamic ukti
১১০ টি সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী ছবি সহ | islamic ukti bangla

৯৭। “ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার।”
—- আল হাদিস

৯৮। “কেউ আপনার থেকে দূরে চলে যাওয়াতে অধিক চিন্তিত হবেন না। কারণ তা আল্লাহরই পরিকল্পনা ছিল।”
– [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

৯৯। “আমার ভয় হয় খ্যাতির কারণে শেষ পর্যন্ত আল্লাহর কাছে আমাদের কোনো ভালো আমলই থাকবে না।”
— আইয়্যুব আস সাখতিয়ানি রাহিমাহুল্লাহ

১০০। “নিজেই প্রতিশোধ নিও না, আল্লাহর জন্যঅপেক্ষা কর। তাহলে তিনি তোমাকে রক্ষা করবেন।”
— হযরত সুলাইমান (আঃ)

১০১। “নিচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য।”
—- হযরত আলী (রা)

১০২। “আপনি যদি ইসলামকে চর্চা না করেন, দয়াকরে ইসলাম সম্পর্কে কিছু বলতে আসবেন না!”
—-ডা: জাকির নায়িক]

১০৩। “সেক্যুলাররা যৌনতাকে প্রমোট করে, আর ইসলাম কন্ট্রোল করতে বলে। উভয়টার ফল ও পরিণতি সবার সামনে পরিস্কার।” — [শাইখ আহমাদুল্লাহ]

১০৪। “রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়।”
—- আল হাদিস

১০৫। “পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে।”
—- আল হাদিস

১০৬। “সত্যিকার বন্ধুরাই জান্নাতে (একে অপরের) প্রতিবেশী হতে চায়।”
– [ড. বিলাল ফিলিপ্স]

১০৭। “শিক্ষা অর্জনে সূদুর চীন দেশে যেতে হলে যাও।”
—- আল হাদিস

পবিত্র কুরআন শরীফের আয়াত । ইসলামিক মোটিভেশনাল আয়াত । ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট । ইসলামিক মোটিভেশনাল ছবি, উক্তি, ফেসবুক স্ট্যাটাস, হাদিস, গল্প ও বই

পৃথিবীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হচ্ছে পবিত্র আল-কোরআন। যা হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর উপর নাযিল হয়েছে। আর এই শান্তির ধর্মে কুরআন শরীফের উপর আমল করতে পারলে দুনিয়াবী জীবন এবং পরকালীন জীবন সুখময় এবং শান্তির হয়ে উঠবে। তাই আসুন আল্লাহতলার দেখানো পথে সদা সর্বদা চলার চেষ্টা করি। অন্যায়, খারাপ এবং অশ্লীল কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখি এবং অপরকে বিরত রাখার চেষ্টা করি। আমরা নিজেকে ইসলামের আলোকে জীবন করার চেষ্টা করি।

কুরআন শরীফের মত সবচেয়ে মোটিভেশনাল বই এই পৃথিবীতে আগমন হয়েছে বলে কখনো বিশ্বাসযোগ্য নয়। পবিত্র কুরআন শরীফের সব কিছুরই ইঙ্গিত প্রদান করছেন। যার মাধ্যমে এবং যা আমল করলে একজন মানুষ পরিপূর্ণ জান্নাতের দিকে ধাবিত হবে। তাই আসুন আমরা নিজে কোরআন পড়ি এবং অপরকে পড়ানোর এমনকি সদা সর্বদা আমল করার চেষ্টা করি ধন্যবাদ।

১০৮। আর যে ব্যক্তি ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন দ্বীন গ্রহণ করতে চাইবে কক্ষনো তার সেই দ্বীন কবূল করা হবে না এবং আখেরাতে সে ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। ‘ Al-Quran (3:85)

১০৯। ‘হে মু’মিনগণ! আল্লাহকে ভয় কর যেমনভাবে তাঁকে ভয় করা উচিত। তোমরা মুসলিম না হয়ে কক্ষনো মরো না। ‘ Al-Quran (3:102)

১১০। ‘ভয় কর সেই আগুনকে, যা কাফিরদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে।’ Al-Quran (3:131)

১১১। ‘দেশে দেশে কাফিরদের সদম্ভ পদচারণা তোমাকে যেন বিভ্রান্ত না করে। ‘ Al-Quran (3:196)

১১২। ‘নিশ্চয়ই যারা অজ্ঞতাবশতঃ মন্দ কাজ ক’রে বসে, তৎপর সত্বর তাওবাহ করে, এরাই তারা যাদের তাওবাহ আল্লাহ কবূল করেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, মহাবিজ্ঞানী। ‘ Al-Quran (4:17)

১১৩। ‘আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করতে চান, পক্ষান্তরে কুপ্রবৃত্তির অনুসারীরা চায় যে, তোমরা (আল্লাহর নিকট হতে) দূরে বহু দূরে সরে যাও। ‘ Al-Quran (4:27)

১১৪। ‘আল্লাহ তোমাদের শত্রুদেরকে ভালভাবে জানেন, অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট এবং সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট। ‘ Al-Quran (4:45)

১১৫। ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর অনুগত হও এবং রসূলের অনুগত হও এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের; যদি কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতভেদ ঘটে, তাহলে সেই বিষয়কে আল্লাহ এবং রসূলের (নির্দেশের) দিকে ফিরিয়ে দাও যদি তোমরা আল্লাহ এবং আখিরাত দিবসের প্রতি ঈমান এনে থাক; এটাই উত্তম এবং সুন্দরতম মর্মকথা। ‘ Al-Quran (4:59)

১১৬। “তোমরা সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশিয়ে দিও না এবং জানা সত্ত্বে সত্যকে গোপন করো না।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ৪২)

১১৭। “আর নামায কায়েম কর, যাকাত দান কর এবং নামাযে অবনত হও তাদের সাথে, যারা অবনত হয়।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ৪৩)

১১৮। “ধৈর্য্যর সাথে সাহায্য প্রার্থনা কর নামাযের মাধ্যমে। অবশ্য তা যথেষ্ট কঠিন। কিন্তু সে সমস্ত বিনয়ী লোকদের পক্ষেই তা সম্ভব।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ৪৫)

১১৯। “বাস্তব সত্য সেটাই যা তোমার পালনকর্তা বলেন। কাজেই তুমি সন্দিহান হয়ো না।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ১৪৭)

১২০। “আর যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদের মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত, কিন্তু তোমরা তা বুঝ না।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ১৫৪)

১২১। “এবং অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ১৫৫)

১২২। ‘সেদিনের ওজন হবে ঠিক ঠিক। ফলে যাদের পাল্লা ভারী হবে তারা সফলকাম হবে। ‘ Al-Quran (7:8)

১২৩। ‘প্রতিটি জাতির জন্য সময় নির্ধারিত আছে। তাদের নির্ধারিত সময় যখন এসে যাবে তখন এক মুহূর্তকাল পশ্চাৎ-অগ্র হবে না। ‘ Al-Quran (7:34)

১২৪। ‘জাহান্নামীরা জান্নাতীদের ডেকে বলবে, ‘আমাদেরকে কিছু পানি ঢেলে দাও কিংবা আল্লাহ তোমাদেরকে যে রিযক্ দিয়েছেন তাত্থেকে কিছু দাও।’ তারা বলবে, ‘আল্লাহ এ দু’টো কাফিরদের জন্য নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন।’ ‘ Al-Quran (7:50)

১২৫। ‘স্মরণ কর, যখন তাদের একদল বলেছিল- ‘তোমরা এমন লোকদেরকে কেন নাসীহাত করছ যাদেরকে আল্লাহ ধ্বংস করবেন অথবা কঠিন শাস্তি দিবেন’। নাসীহাতকারীগণ বলেছিল, ‘তোমাদের প্রতিপালকের নিকট (দায়িত্ব পালন না করার) অভিযোগ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য আর তারা যাতে তাক্বওয়া অবলম্বন করে।’ ‘ Al-Quran (7:164)

১২৬। ‘তারা কি আসমান-যমীনের রাজত্বে আর আল্লাহ যে সব বস্তু সৃষ্টি করেছেন তাতে কিছুই দেখে না? তারা কি চিন্তা করে না যে হয়ত তাদের জীবনের মেয়াদ নিকটেই এসে গেছে? এরপর তারা কোন বাণীর উপর ঈমান আনবে? ‘ Al-Quran (7:185)

১২৭। ‘তোমার প্রতিপালককে মনে মনে বিনয়ের সঙ্গে ভয়-ভীতি সহকারে অনুচ্চস্বরে সকাল-সন্ধ্যায় স্মরণ কর আর উদাসীনদের দলভুক্ত হয়ো না। ‘ Al-Quran (7:205)

১২৮। আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি। আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।” -(সূরা ফাতিহা, আয়াত: ৫-৭)

১২৯। “যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখিরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ৩-৫)

১৩০। “হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ইবাদত কর, যিনি তোমাদিগকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদিগকে সৃষ্টি করেছেন। তাতে আশা করা যায়, তোমরা পরহেযগারীতা অর্জন করতে পারবে।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২১)

১৩১। “কেমন করে তোমরা আল্লাহর ব্যাপারে কুফরী অবলম্বন করছো? অথচ তোমরা ছিলে নিষ্প্রাণ। অতঃপর তিনিই তোমাদেরকে প্রাণ দান করেছেন, আবার মৃত্যু দান করবেন। পুনরায় তোমাদেরকে জীবনদান করবেন। অতঃপর তারই প্রতি প্রত্যাবর্তন করবে।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৮)

১৩২। “যখন তারা বিপদে পতিত হয়, তখন বলে: নিশ্চয় আমরা সবাই আল্লাহর জন্য এবং আমরা সবাই তাঁরই সান্নিধ্যে ফিরে যাবো । তারা সে সমস্ত লোক, যাদের প্রতি আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহ ও রহমত রয়েছে এবং এসব লোকই হিদায়েত প্রাপ্ত। -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ১৫৬-১৫৭)

১৩৩। “আর লড়াই কর আল্লাহর ওয়াস্তে তাদের সাথে, যারা লড়াই করে তোমাদের সাথে। অবশ্য কারো প্রতি বাড়াবাড়ি করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে পছন্দ করেন না।” -(সূরা বাকারাহ্ , আয়াত: ১৯০)

১৩৪। “হে ঈমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও এবং শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। নিশ্চিত রূপে সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২০৮)

১৩৫। ‘হে বিশ্বাসীগণ! মদ, জুয়া আর মূর্তী ও ভাগ্য নির্ধারক তীর ঘৃণিত শয়তানী কাজ, তোমরা তা বর্জন কর, যাতে তোমরা সাফল্যমন্ডিত হতে পার। ‘ Al-Quran (5:90)

১৩৬। ‘বল, অপবিত্র আর পবিত্র সমান নয়, যদিও অপবিত্র বস্তুর প্রাচুর্য তোমাকে আকৃষ্ট করে। কাজেই হে জ্ঞানী সম্প্রদায়! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। ‘ Al-Quran (5:100)

১৩৭। ‘আল্লাহ তোমার কোন ক্ষতি করতে চাইলে তিনি ছাড়া কেউ তা সরাতে পারবে না। আর তিনি যদি তোমার কল্যাণ করতে চান, তবে তো সব কিছুই করার তাঁর ক্ষমতা রয়েছে। ‘ Al-Quran (6:17)

১৩৮। ‘দুনিয়ার জীবন খেল-তামাশা ছাড়া আর কিছুই না। যারা তাকওয়া অবলম্বন করে তাদের জন্য পরকালের জীবনই অতি কল্যাণময়, তবুও কি তোমাদের বোধদয় হবে না? ‘ Al-Quran (6:32)

১৩৯। ‘বল, তোমরা কি চিন্তা করে দেখেছ, যদি তোমাদের কাছে আকস্মিক বা প্রকাশ্যে আল্লাহর শাস্তি নেমে আসে তাহলে যালিম সম্প্রদায় ছাড়া আর কে ধ্বংস হবে? ‘ Al-Quran (6:47)

১৪০। ‘তুমি যদি পৃথিবীর অধিকাংশ লোকের অনুসরণ কর তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করে ফেলবে, তারা তো কেবল আন্দাজ-অনুমানের অনুসরণ করে চলে, তারা মিথ্যাচার ছাড়া কিছু করে না। ‘ Al-Quran (6:116)

১৪১। ‘তোমার রবব খুব ভাল করেই জানেন কে তাঁর পথ থেকে ভ্রষ্ট হয়ে গেছে আর তিনি হিদায়াতপ্রাপ্তদের সম্পর্কেও সর্বাধিক অবহিত। ‘ Al-Quran (6:117)

১৪২। ‘বল, আমার নামায, আমার যাবতীয় ‘ইবাদাত, আমার জীবন, আমার মরণ (সব কিছুই) বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যই (নিবেদিত)। ‘ Al-Quran (6:162)

১৪৩। “তোমাদের কি এই ধারণা যে, তোমরা জান্নাতে চলে যাবে, অথচ সে লোকদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে অতীত হয়েছে। তাদের উপর এসেছে বিপদ ও কষ্ট। আর এমনি ভাবে শিহরিত হতে হয়েছে যাতে নবী ও তাঁর প্রতি যারা ঈমান এনেছিল তাদেরকে পর্যন্ত একথা বলতে হয়েছে যে, কখন আসবে আল্লাহর সাহায্যে! তোমরা শোনে নাও, আল্লাহর সাহায্যে একান্তই নিকটবর্তী।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২১৪)

১৪৪। “তোমাদের প্রতি যুদ্ধ ফরয করা হয়েছে, পক্ষান্তরে তোমাদের কাছে হয়তো কোন একটা বিষয় পছন্দসই নয়, অথচ তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। আর হয়তোবা কোন একটি বিষয় তোমাদের কাছে পছন্দনীয় অথচ তোমাদের জন্যে অকল্যাণকর। বস্তুতঃ আল্লাহই জানেন, তোমরা জান না।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২১৬)

১৪৫। “যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। এরাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৫৭)

১৪৬। “যারা আল্লাহর রাস্তায় স্বীয় ধন সম্পদ ব্যয় করে, তাদের উদাহরণ একটি বীজের মত, যা থেকে সাতটি শীষ জন্মায়। প্রত্যেকটি শীষে একশ করে দানা থাকে। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বর্ধিত করে দেন । বস্তুতঃ আল্লাহ প্রাচুর্যের অধিকারী, সর্বজ্ঞ।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৬১)

১৪৭। “শয়তান তোমাদেরকে অভাব অনটনের ভীতি প্রদর্শন করে এবং অশ্লীলতার আদেশ দেয়। পক্ষান্তরে আল্লাহ তোমাদেরকে নিজের পক্ষ থেকে ক্ষমা ও বেশী অনুগ্রহের ওয়াদা করেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময়, সুবিজ্ঞ।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৬৮)

১৪৮। “হে ঈমানদারগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যে সমস্ত বকেয়া আছে, তা পরিত্যাগ কর, যদি তোমরা ঈমানদার হয়ে থাক।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৭৮)

১৪৯। “ঐ দিনকে ভয় কর, যে দিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। অতঃপর প্রত্যেকেই তার কর্মের ফল পুরোপুরি পাবে এবং তাদের প্রতি কোন রূপ অবিচার করা হবে না।” -(সূরা বাকারাহ্, আয়াত: ২৮১)

‘১৫০। নিশ্চয়ই যারা কুফরী করে তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি আল্লাহর সামনে কোন কাজে লাগবে না এবং তারাই আগুনের ইন্ধন। ‘ Al-Quran (3:10)

১৫১। ‘নিশ্চয় আল্লাহ আমার প্রতিপালক এবং তোমাদেরও প্রতিপালক, অতএব তাঁর ‘ইবাদাত কর, এটাই সরল পথ’। ‘ Al-Quran (3:51)

১৫২। ‘তারা কি কুরআনের মর্ম বিষয়ে চিন্তে-ভাবনা করে না? যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নিকট হতে আসত, তবে তাতে তারা অবশ্যই বহু অসঙ্গতি পেত। ‘ Al-Quran (4:82)

১৫৩। ‘যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন। ‘ Al-Quran (4:85)

১৫৪। ‘তারা আল্লাহকে ছেড়ে শুধু কতকগুলো দেবীরই পূজা করে, তারা কেবল আল্লাহদ্রোহী শায়ত্বনের পূজা করে। ‘ Al-Quran (4:117)

১৫৫। ‘মুনাফিকদেরকে সুসংবাদ শুনিয়ে দাও যে, তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে।’ Al-Quran (4:138)

১৫৬। ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা মু’মিনদের পরিবর্তে কাফিরদেরকে তোমাদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তোমরা কি তোমাদের নিজেদের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে সুস্পষ্ট প্রমাণ পেশ করতে চাও? ‘ Al-Quran (4:144)

১৫৭। ‘তুমি কি জান না আল্লাহ, আকাশসমূহ ও যমীনের সার্বভৌমত্ব তাঁরই, যাকে ইচ্ছে তিনি শাস্তি দেন, যাকে ইচ্ছে ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্বশক্তিমান। ‘ Al-Quran (5:40)

১৫৮। ‘তারা কি জাহিলী যুগের আইন বিধান চায়? দৃঢ় বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের জন্য আইন-বিধান প্রদানে আল্লাহ হতে কে বেশী শ্রেষ্ঠ? ‘ Al-Quran (5:50)

১৫৯। ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা ইয়াহূদ ও নাসারাদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না, তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে। আল্লাহ যালিমদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেন না। ‘ Al-Quran (5:51)

১৬০। ‘তোমাদের বন্ধু কেবল আল্লাহ, তাঁর রসূল ও মু’মিনগণ যারা নামায কায়িম করে, যাকাত আদায় করে এবং আল্লাহর কাছে অবনত হয়। ‘ Al-Quran (5:55)

১৬১। ‘বল, তোমরা আল্লাহকে বাদ দিয়ে কি এমন কিছুর ‘ইবাদাত করছ যাদের না আছে কোন ক্ষতি করার ক্ষমতা, আর না আছে উপকার করার। আর আল্লাহ তিনি হলেন সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। ‘ Al-Quran (5:76)

ইসলামিক ছবি ডাউনলোড

ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,

ইসলামিক মোটিভেশনাল উক্তি,
মোটিভেশনাল উক্তি ছবি,
মোটিভেশনাল উক্তি বাংলা,
মোটিভেশনাল উক্তি ইংরেজি,
মোটিভেশনাল উক্তি pdf,
ব্যবসায়িক মোটিভেশনাল উক্তি,
মোটিভেশনাল উক্তি english,
মোটিভেশনাল উক্তি 2022,
মোটিভেশনাল উক্তি পিক,
সফলতার মোটিভেশনাল উক্তি,
মোটিভেশনাল ইসলামিক উক্তি,
সময় নিয়ে মোটিভেশনাল উক্তি,
মোটিভেশনাল গল্প,
মোটিভেশনাল জেদ নিয়ে উক্তি,
পড়ালেখা নিয়ে মোটিভেশনাল উক্তি,
ভালোবাসার মোটিভেশনাল উক্তি,
ইসলামিক মোটিভেশনাল পোস্ট,
ইসলামিক মোটিভেশনাল গল্প,
ইসলামিক মোটিভেশনাল আয়াত,
ইসলামিক মোটিভেশনাল বক্তব্য,
ইসলামিক শিক্ষামূলক উক্তি,
ইসলামিক ক্যাপশন,
সত্য নিয়ে ইসলামিক উক্তি,
সফলতার মোটিভেশনাল উক্তি,

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *